Coronavirus Vaccine In Bangladesh
Coronavirus Vaccine এর গবেষণা চলছে Bangladesh এ মহামারী ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে।বিশ্বস্ব্যাস্থ সংস্থার (WHO) এর তথ্য মতে, Coronavirus Vaccine – করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বড় পরিসরে বিভিন্ন প্রযুক্তি ও প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে পুরোদমে। যার মধ্যে রয়েছে: viral-vectored, protein subunit, nucleic acid (DNA, RNA), live attenuated and inactivated vaccines. এরই মধ্যে Coronavirus Vaccine এর কিছু Clinical Trial সম্পন্ন হয়েছে রয়েছে।
Vaccine – ভ্যাকসিন আসলে কি?
Vaccine – ভ্যাকসিন বা টীকা হল এমন একটি মাধ্যম যা মানবদেহে প্রবেশ করে কোন নির্দিষ্ট জীবাণু এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি করে। মজার বিষয় হল, ভ্যাকসিনগুলিতে একই জীবাণু থাকে যা আবার ঐ রোগ সৃষ্টির জন্যেও দায়ী। উদাহরণস্বরূপ, হামের ভ্যাকসিনে হাম ভাইরাস থাকে এবং (HIB) ভ্যাকসিনে (যা মেনিনজাইটিস প্রতিরোধ কাজ করে) এইচআইবি (HIB) ব্যাকটেরিয়া থাকে। তবে, এই জীবাণুগুলি ভ্যাকসিনে মৃত বা দুর্বল অবস্থায় থাকে যাতে কেউ অসুস্থ না হয়। আর এই মৃত বা দুর্বল জীবাণুগুলি মানবদেহের রোগ-প্রতিরোধ ব্যবস্থা (অ্যান্টিবডি) তৈরি করতে সহায়তা করে।
করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কার ও ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বাস্তবতা
সাধারণত, একটি ভ্যাকসিন পরীক্ষা নিরীক্ষা থেকে শুরু করে বাজারে আসা পর্যন্ত অনেক বছর সময় লাগে। সবচেয়ে দ্রুততম ভ্যাকসিনটি ক্লিনিকাল টেস্টিং সম্পন্ন করে বাজারে নিয়ে আসা পর্যন্ত সময় লেগেছিল চার বছর। যা ১৯৬০ এর দশকে ম্যাম্পসের জন্য আবিস্কৃত হয়।
তবে, করোনভাইরাস ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করা বিজ্ঞানীরা আশা করছেন যে ১২ থেকে ১৮ মাসের মধ্যে একটি ভ্যাকসিন সরবরাহ করা সম্ভব হবে। এবং বিশ্বস্ব্যাস্থ সংস্থাও (WHO) আশা করে যে ২০২১ সালের মধ্যে করোনভাইরাসের ভ্যাকসিনের দুই বিলিয়ন ডোজ বের করা সম্ভব হবে।
বেশ কয়েকটি Coronavirus Vaccine পরীক্ষার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, তবে গবেষকরা সতর্ক করেছেন যে এটি আরও কয়েক বছর সময় নিতে পারে। বিশ্বস্ব্যাস্থ সংস্থার (WHO) এর তথ্য মতে প্রায় ২০০ টির মতো ভ্যাকসিন নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে – এর মধ্যে ৪৪ টির মানবদেহে পরীক্ষার জন্য ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছে। আন্তর্জাতিকভাবে সাধারণ ব্যবহারের জন্য কোনও করোনভাইরাস ভ্যাকসিন এখনও অনুমোদিত হয়নি।
উল্লেখ্য, যেকোন ভ্যাকসিন বা টীকা অনুমোদনের জন্য নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেরণের আগে Clinical Trial – ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের তিনটি পরীক্ষার পর্যায় অবশ্যই পাশ করতে হয়।
Clinical Trial – ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল কি ?
বিশ্বস্ব্যাস্থ সংস্থার (WHO) এর মতে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হল এক ধরণের গবেষণা, যা মানবদেহের উপর নতুন কোন চিকিৎসার ফলাফল পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এবং এর প্রভাবগুলি মূল্যায়ন করে। আরও সহজ করে বললে, মানুষেব ওপরে নতুন কোনো ঔষধ বা চিকিৎসা ব্যবহার করে এর কার্যকারীতা ও ক্ষতিকর প্রভাব পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয় ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে। শিশু সহ সকল বয়সের লোকেরা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে অংশ নিতে পারেন।
ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালগুলি প্রায়শই চার ধাপে পরিচালিত হয়। প্রতিটি পর্যায়ের ট্রায়ালগুলির আলাদা উদ্দেশ্য রয়েছেঃ
ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরুর পূর্বে একটি ধাপ রয়েছে যাকে Pre-Clinical Trial বলা হয়।
Pre-Clinical Trial – প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল
সাধারণত, ইঁদুর বা কোনো প্রাণীর ওপরে নতুন কোনো ঔষধ বা চিকিৎসা ব্যবহার করে এর কার্যকারিতা ও ক্ষতিকর প্রভাব পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয় Pre-Clinical Trial – প্রিক্লিনিক্যাল ট্রায়াল। এ সময় ইঁদুর বা প্রাণীটিতে ঔষধটি কার্যকর ও ক্ষতিকর না হলে, পুরো তথ্যসহ ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করার অনুমতি চাওয়া হয় নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের কাছে।
Phase I trials – প্রথম ধাপের ট্রায়ালঃ
সাধারণত ফেইজ-১ ট্রায়ালে, খুব কম সংখ্যক (২০-৮০ জন) মানুষের ওপরে নতুন ঔষধ বা ভ্যাকসিনটি প্রথমবারের জন্য পরীক্ষার করা হয়। এই ধাপে গবেষকরা ঔষধ বা ভ্যাকসিনের ডোজ সীমা নির্ধারণ, নিরাপত্তা এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি সনাক্ত করেন।
Phase II trials – দ্বিতীয় ধাপের ট্রায়াল
ফেইজ-২ ট্রায়ালে, প্রায় (১০০-৩০০ জন) মানুষের বয়স এবং শারীরিক স্বাস্থের কথা বিবেচনা করে নতুন ঔষধ বা ভ্যাকসিনটির পরীক্ষার করা হয়। এই ধাপে গবেষকরা ঔষধ বা ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা এবং কার্যকারিতা সনাক্ত করেন।
Phase III trials – তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল
ফেইজ-৩ ট্রায়ালে, প্রায় (১০০০-৩০০০ জন) মানুষের ওপরে নতুন ঔষধ বা ভ্যাকসিনটির পরীক্ষার করা হয়। এই ধাপে গবেষকরা ঔষধ বা ভ্যাকসিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি, কার্যকারিতা এবং প্রচলিত অন্য ঔষধ বা ভ্যাকসিনে থাকলে, সে তুলনায় নতুন ঔষধ বা ভ্যাকসিনটির কার্যকারিতাও সনাক্ত করেন।
মূলত, তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল শেষে প্রয়োজনীয় তথ্যসহ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের কাছে ঔষধ বা ভ্যাকসিনটির অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়।
Phase IV trials – চতুর্থ ধাপের ট্রায়াল
ফেইজ-৪ ট্রায়ালে, অনেক সময় ঔষধ বা ভ্যাকসিটি অনুমোদিত অথবা অনুমোদনের জন্য আবেদিত অবস্থায় থাকে। এই ধাপে গবেষকরা ঔষধ বা ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা এবং কার্যকারিতার পাশাপাশি এর সঠিক ব্যবহার, দীর্ঘস্থায়ী ব্যবহারে ঝুকি এবং উপকারীতা সনাক্ত করেন।
শুধু তাই নয় বিভিন্ন দেশে,পরিবেশে এবং মানুষের ওপর এটি কীভাবে কাজ করে, ডোজের মাত্রা বাড়ানো বা কমানো প্রয়োজন আছে কি না তা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা হয়। এই ধাপটি দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকে।
যেসব Coronavirus Vaccine পরীক্ষার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে তার মধ্যে রয়েছেঃ
১. CoronaVac:
চীনা কোম্পানি Sinovac Biotech এর Vaccine টি রয়েছে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ৩য় পর্যায়ে, যা বর্তমানে কয়েক হাজার স্বেচ্ছাসেবীর উপর পরিচালিত হচ্ছে।
২. BNT162b2:
আমেরিকান-জার্মান কোম্পানি Pfizer & BioNTech এর Vaccine টি রয়েছে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ৩য় পর্যায়ে, যা বর্তমানে ৪৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবীর উপর পরিচালিত হচ্ছে।
৩. mRNA-1273:
আমেরিকান কোম্পানি Moderna এর Vaccine টি রয়েছে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ৩য় পর্যায়ে, যা বর্তমানে ৩০ হাজার স্বেচ্ছাসেবীর উপর পরিচালিত হচ্ছে।
৪. ChAdOx1 nCoV-19:
AstraZeneca & Oxford University এর Vaccine টি রয়েছে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ৩য় পর্যায়ে, যা বর্তমানে ৫০ হাজার স্বেচ্ছাসেবীর উপর পরিচালিত হচ্ছে।
৫. Sputnik V:
রাশিয়ার Research institute – Gameleya National Center of Epidemiology and Microbiology এর Vaccine টি ব্যাপকভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে,যা রাশিয়ার সরকার ১১ ই আগস্টে ৩য় পর্যায়ের ট্রায়াল না শেষ করেই সাধারণ ব্যবহারের জন্য এটির অনুমোদন দেয়।
বাংলাদেশে Coronavirus Vaccine আবিষ্কার ও বাস্তবতা
বাংলাদেশে Corona ভ্যাকসিনের আবিষ্কার
গ্লোব বায়োটেক নামীয় একটি দেশীয় ওষুধ কোম্পানি গত ০১/০৭/২০২০ তারিখে ঘোষণা করে যে তারা Coronavirus Vaccine আবিষ্কার করেছে যা বাংলাদেশের জন্য একটি অত্যন্ত গর্বের বিষয়।
পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানটি দাবি করে যে, ব্যানকোভিড নামীয় ভ্যাকসিনটি প্রাণীদেহে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে প্রয়োগেও সাফল্য মিলেছে এবং গবেষণা নিবন্ধ ছাপানোর প্রিপ্রিন্ট সার্ভার bio-archive এ এই সাফল্যের খবর প্রকাশিত হয়েছে।
সর্বশেষ, গত ১৭/১০/২০২০ তারিখে গ্লোব বায়োটেক ঘোষণা করে যে তাদের আবিষ্কৃত তিনটি ভ্যাকসিন বিশ্বস্ব্যাস্থ সংস্থা (WHO) তাদের কোভিড -১৯ টি ভ্যাকসিন ক্যাণ্ডিডেট তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে।
তাই, উপরোক্ত বিষয়গুলো থেকে ধারণা করা যায় যে গ্লোব বায়োটেকের ভ্যাকসিনটি এখনো প্রি-ক্লিনিক্যাল ধাপেই রয়েছে।
ভ্যাকসিন আবিষ্কারের বাস্তবতা
১) জার্নাল বা প্রি-প্রিন্ট সার্ভারে প্রকাশ
bio-archive বা bioRxiv কোনো জার্নাল নয় এটি একটি Free online archive and distribution service (প্রি-প্রিন্ট সার্ভার)। এটিতে সাধারণত গবেষকরা তাদের গবেষণা নিবন্ধ কোনো পিয়ার রিভিউড জার্নালে প্রকাশের পূর্বে প্রকাশ করে থাকে, যাতে করে তাদের গবেষণা সম্পর্কে অন্য গবেষকরা তাদের মতামত দিতে পারে।
তাই গ্লোব বায়োটেকের উচিত তাদের গবেষণা নিবন্ধটি কোনো ‘পিয়ার রিভিউড’ জার্নালে প্রকাশ করা তবেই সেটির গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। কারণ ‘পিয়ার রিভিউড’ জার্নালে কোনো গবেষণা প্রতিবেদন বা নিবন্ধ প্রকাশের জন্য জমা দিলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞরা আগে সেটি পর্যালোচনা করেন। গবেষণার পদ্ধতি, ফলাফল বিশ্লেষণের প্রক্রিয়াসহ গবেষণা নিয়ে যাবতীয় বিষয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন। সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞদের অনুমোদনের পরই কেবল গবেষণা নিবন্ধটি স্বীকৃত ‘পিয়ার রিভিউড’ জার্নালগুলোতে প্রকাশ করা হয়ে থাকে। এবং সেগুলোর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে কোনো সন্দেহ থাকে না।
২) (WHO) এর কোভিড -১৯ ভ্যাকসিন ক্যাণ্ডিডেট তালিকা
বিশ্বস্ব্যাস্থ সংস্থা (WHO)তাদের সার্ভারে প্রকাশিত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ক্যাণ্ডিডেট তালিকাটি সম্পর্কে বলেছে, এটি শুধুমাত্র ২০১৯-২০২০ সালের করোনা ভাইরাস সম্পর্কিত তথ্য সবার জানার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এই কোভিড -১৯ ভ্যাকসিন ক্যাণ্ডিডেট তালিকার কোন Product বা Information বিশ্বস্ব্যাস্থ সংস্থার (WHO) দ্বারা অনুমোদিত বা স্বীকৃত হিসাবে বিবেচিত হবে না।
৩) Clinical Trial – ক্লিনিকাল ট্রায়াল ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন
যদি আমরা ধরেও নেই যে, গ্লোব বায়োটেকের ভ্যাকসিনটি প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে কোভিড -১৯ এর জন্য ইঁদুর বা প্রাণীর ওপর কার্যকর, তথাপি মানুষের ওপরে এর কার্যকারিতা ও ক্ষতিকর প্রভাব পরীক্ষা নিরীক্ষা করার জন্য ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের তিনটি ধাপ অতিক্রম করতেই হবে।
আর ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করার পূর্বে গ্লোব বায়োটেককে তাদের প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের তথ্য উপাত্তসহ ক্লিনিকাল ট্রায়াল নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ বিএমআরসি থেকে প্রথমে ইথিক্যাল কমিটির অনুমোদন নিতে হবে। দ্বিতীয় ধাপে ইথিক্যাল কমিটির অনুমোদন ও পুরো তথ্যসহ ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরে আবেদন করতে হবে এবং সেখানে জাতীয় কমিটি যদি সেটি পাস করে তবেই সেটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে CRO এর মাধ্যমে মানুষের ওপরে প্রয়োগের অনুমোদন পাবে।
তাই, গ্লোব বায়োটেক যে দাবি করেছে, সরকার যদি পুরোপুরি সহায়ক হয় তবে ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে বা আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুতে ব্যানকোভিড বাজারে আসবে এ ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। কারণ, সরকার যদি পুরোপুরি সহায়কও হয় তথাপি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল একটি অত্যন্ত দীর্ঘপ্রক্রিয়া। আর যে গবেষণাটি কোনো স্বীকৃত ‘পিয়ার রিভিউড’ জার্নালে প্রকাশিত হয়নি, শুধুমাত্র অ্যানিমেল ট্রায়ালের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে ভ্যাকসিনটি কার্যকর বা সফল দাবি করাটাও বিজ্ঞানসম্মত নয়।
এতে কোনো সন্দেহ নেই যে বাংলাদেশের হয়ে গ্লোব বায়োটেকের এ এক অসামান্য অর্জন। সব আবিষ্কারই যে সফল হবে তা তো নয়।তবে তাদের উচিত চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। আমরা আশা রাখতেই পারি যে গ্লোবের ভ্যাকসিনটি দ্রুতই নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পাবে এবং ক্লিনিকাল ট্রায়ালেও ইতিবাচক ফলাফল অর্জন করবে।আমাদের দেশীয় ভ্যাকসিনের জন্য শুভকামনা রইল।
লেখাটি ভালো লাগলে শেয়ার দিন এবং কমেন্ট করুন।
Written By-
Pharmacist. Nahid Chowdhury
- M.Pharm (Maters In Pharmacy)
- B.Pharm (Bachelor In Pharmacy)
- 6 Years Experience In Industrial Pharmacy